ভারতের সরকারি ভাষাসমূহ

ভারতপিডিয়া থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রধান ভাষা

ভারতের সংবিধান অনুযায়ী ভারত সরকারের দাপ্তরিক ভাষা দেবনাগরী অক্ষরে হিন্দি এবং ইংরেজি। সংবিধানে কোনো জাতীয় ভাষা নেই।[১] হিন্দি এবং ইংরাজি বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজে ব্যবহার করা হয়; যেমন, সংসদের কাজে, আইন ও বিচার বিষয়ক কাজে, রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র সরকারের মধ্যে বার্তা প্রেরণে ইত্যাদিতে।.[২] রাজ্যগুলোর স্বাধীনতা আছে তাদের নিজেস্ব সরকারি ভাষা ঠিক করার।[১] মূলত ১৪.৫-২৪.৫% মানুষ হিন্দিতে কথা বলেন, তবে মোটামুটি ৪৫% ভারতীয় হিন্দিভাষী অথবা এর কাছাকাছি ভাষায়। এই ৪৫% জনগণ হিন্দি ভাষা ভাষী রাজ্যে বসবাস করেন। বাকি ভারতীয় ভাষাগুলিতে কমবেশি ১০% করে জনগণ কথা বলেন। [৩]

রাজ্যগুলি আইন মোতাবেক তাদের সরকারি ভাষা ঠিক করতে পারে। সংবিধানের এই ধারায় রাজ্যগুলি শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারবে তাই নয়, রাজ্যের নিজেস্ব বিভিন্ন সরকারি কাজেও তারা সেই ভাষা গুলি ব্যবহার করতে পারবে এবং এই ভাষাগুলোর মাধ্যমে রাজ্য দেশের সাথেও সংযোগ স্থাপন করে।

ভারতের ব্রিটিশ শাসনের সময়ে ইংরাজি তাদের যুক্তরাষ্ট্রীয় স্তরে ব্যবহার হত। ১৯৫০ সালে সংবিধান গ্রহণের সময় পরিকল্পনা নেওয়া হয় ১৫ বছরের মধ্যে ধিরে ধিরে ইংরাজির বদলে হিন্দিকে বসানো হবে, কিন্তু পরবর্তীকালে আইন প্রনয়ন করে ইংরাজির ব্যবহার বহাল রাখা হয়। পরবর্তী পরিকল্পনা অনুযায়ী হিন্দিকে একক ভাবে সরকারি ভাষা করতে গেলে বিভিন্ন রাজ্য থেকে বাধা আসতে থাকে। অন্যান্য রাজ্যের সরকারি ভাষাকে সঙ্গে নিয়ে হিন্দি আজও সরকারি ভাষা হিসাবে চলে আসছে।

ইংরেজি ভাষার ব্যবহার

১৯৫০ সালে সংবিধান মোতাবেক দেবনাগরী অক্ষরে হিন্দি ভাষাকে রাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসাবে ঘোষণা করা হয়। যদিও ২৬ জানুয়ারি ১৯৬৫ পর্যন্ত অর্থাৎ আরও ১৫ বছর ইংরাজিকে সরকারি ভাষা হিসাবে ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়। এই পরিবর্তনের প্রত্যাশা অ-হিন্দি ভাষাভাষী মানুষের কাছে বিপদ সংকেত পাঠায়, বিশেষত দ্রাবিড়ীয় ভাষাভাষী মানুষের কাছে, যাদের ভাষার সাথে হিন্দির কোন যোগ নেই। এবং এর ফল স্বরূপ সরকারি ভাষা আইন, ১৯৬৩ গ্রহণ করা হয়। এই আইন বলে ১৯৬৫ পরেও হিন্দির সাথে ইংরাজিকেও সরকারি ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বলা হয়। ১৯৬৪ সালের শেষ দিকে ইংরাজি ভাষার ব্যবহার বন্ধ করার একটা প্রচেষ্টা করা হয়। বিক্ষোভ দেখানো হয় মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, পশ্চিমবঙ্গ, কর্ণাটক, পুদুচেরি এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে। কিছু বিক্ষোভ হিংসাত্মক হয়েও ওঠে। শেষ পর্যন্ত পরিকল্পনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হতে হয়; এবং আইনটি সংশোধন করা হয়, ঠিক হয় যতদিন পর্যন্ত সকল রাজ্য হিন্দিকে তাদের রজ্যের সরকারি ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ততদিন ইংরাজি সরকারি ভাষা হিসাবে বহাল থাকবে এবং সংসদের উভয় কক্ষেই পাশ হতে হবে। তারপর থেকেই কেন্দ্র সরকার হিন্দির পাশাপাশি ইংরাজিকেও সহায়ক সরকারি ভাষা হিসাবে (“subsidiary/co- official language”) স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। কিন্তু একি সঙ্গে হিন্দির ব্যবহার বাড়ানোর প্রচেষ্টা চালু রাখা হয়েছে।

রাজ্য পর্যায়ে আরও ২৫টি ভাষা সরকারি ভাষা হিসেবে স্বীকৃত।

সংসদীয় সভার কারজ বিবরণী এবং আইন

ভারতীয় সংবিধান সংসদীয় কারজ বিবরণীর ক্ষেত্রে এবং আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে কোন ভাষা ব্যবহার করা হবে তার উপর স্পষ্ট বিভাজিকা তৈরি করেছে। সংবিধানানুযায়ী সংসদের যেকোনো কাজ হিন্দি অথবা ইংরেজিতে করা যায়। ইংরেজির ব্যবহার ১৫ বছরের পর্বের পরই শেষ হয়ে গেছিলো, যদিও সরকারি ভাষা বিষয়ক আইন, ১৯৬৫ মোতাবেক আজও তার বৈধতা আছে। একি সঙ্গে কোনো ব্যক্তি যদি হিন্দি বা ইংরেজিতে তার বক্তব্য পেশ করতে অপারগ হন তাহলে তিনি স্পিকারের অনুমতি নিয়ে তার মাতৃভাষায় তার বক্তব্য পেশ করতে পারবেন। তবে আইনের ক্ষেত্রে বৈষম্য দেখা গেছে। সংবিধান অনুযায়ী একটি ভারিক্কি সম্পণ্য ভাষায় আইন প্রণয়নের কথা বলা হয়েছে এবং সেক্ষেত্রে ইংরেজিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। যদিও সংসদ চাইলে অন্য ভাষায় করতে পারে। আজ পর্যন্ত সংসদ এই বিশেষ ক্ষমতার ব্যবহার করেনি। কদাচিৎ ক্ষেত্রে কোন বিল বা আইন আনার আগে হিন্দিতে তর্জমা করা হয়েছে, তাছাড়া ইংরেজিকেই আইন রচনার ভাষা হিসাবে রাখা হয়েছে।

বিচার সংক্রান্ত কাজ

সংবিধান অনুসারে দেশের সর্বচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্টের সকল কাজ ইংরেজিতে করতে হবে। সংসদ চাইলে আইন করে এর পরিবর্তন করতে পারে, যদিও আজ পর্যন্ত করা হয়নি। কিছু কিছু হাইকোর্টে রাষ্ট্রপতির সম্মতি নিয়ে হিন্দিকে ঐচ্ছিক ভাষা হিসাবে রাখা হয়েছে, যেমন রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ এবং বিহার।

প্রশাসনিক কাজ

কেন্দ্র সরকার আইন বলে সকল কাজে হিন্দির ব্যবহার বৃদ্ধির কথা ভাবছে। সরকারি ভাষার আইন অনুসারে জনগণের জন্য করা সকল প্রসাশনিক নথিপত্র হিন্দি এবং ইংরেজিতে করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে সরকারি আইন বিষয়ক আইন কেন্দ্র সরকারের সকল কার্যালয় গুলোর মধ্যে বার্তা প্রেরণ এবং কথোপকথনের জন্য হিন্দির ব্যবহারকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে কেবল মাত্র তামিলনাড়ুতে অবস্থিত কার্যালয়গুলো বাদ দিয়ে, সেখানে এই আইন বলবত নয়। যদি প্রয়োজন হয় তবে তা অন্য আঞ্চলিক ভাষায় তর্জমা করার কথাও বলা হয়েছে। তবে একি কার্যালয় গুলির মধ্যে বিভিন্ন কাজের জন্য হিন্দির ব্যবহার বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। বিভিন্ন নথিপত্রে নোট এবং চিরকুট রাখার জন্য হিন্দি অথবা ইংরেজির ব্যবহারের কথা বলা হচ্ছে। একি সঙ্গে যে কোন অভিযোগের প্রতিকার চেয়ে ভারতে ব্যবহৃত যে কোন ভাষায় দরখাস্ত করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

বাস্তবায়ন(Implementation)

ভারত সরকার হিন্দির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। দক্ষিণ ভারতে হিন্দির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য “দক্ষিণ ভারত হিন্দি প্রচার সভা” (প্রধান কার্যালয়ঃ চেন্নাই) নামে একটি সংঘ তৈরি করা হয়েছে। এছাড়াও বেঙ্গালুরু, তিরুবন্তপুরম, মুম্বাই, কলকাতা, গুয়াহাটি, ভূপাল, দিল্লি এবং গাজিয়াবাদে হিন্দির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য আঞ্চলিক কার্যালয় খোলা হয়েছে, যাতে কেন্দ্র সরকারের কার্যালয়গুলিতে হিন্দির ব্যবহার বৃদ্ধি হয়। হিন্দি ব্যবহার বাড়ানোর বাৎসরিক লক্ষ্যমাত্রাও স্থির করা হয়েছে। সরকারি ভাষা নিয়ে “কেন্দ্রীয় হিন্দি কমিটি” গঠন করা হয়েছে ১৯৬৭ সালে। এবং সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে ১৯৭৬ সালে। এর কাজ পর্যায়ক্রমিক ভাবে রাষ্ট্রপতির এবং কাছে কতটা অগ্রগতি হয়েছে তাই নিয়ে তথ্য পেশ করা। প্রতিটি শহরে অন্তত ১০টি কেন্দ্র সরকারের দপ্তর এবং একটি হিন্দি প্রচার কমিটি স্থাপন করা হয়েছে। কোন কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারী সম্পূর্ণ হিন্দিতে তার কাজ করলে আর্থিক পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্র সরকারের কার্যালয়ে হিন্দি সেল গঠন করা হয়েছে।

অষ্টম তফসিলভুক্ত ভাষাসমূহ(The languages ​​of the eighth schedule)

ক্রম. ভাষা(প্রাদেশিক ভাষা) রাজ্য/সম্প্রদায়
১. অসমীয়া আসাম
২. বাংলা পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম, ঝাড়খণ্ড, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ
৩. বোড়ো আসাম
৪. ডোগরি জম্মু ও কাশ্মীর
৫. গুজরাতি গুজরাত, দাদরা ও নগর হাভেলি, দমন ও দিউ
৬. হিন্দি বিহার, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, দিল্লি, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশউত্তরাখণ্ড
৭. কন্নড় কর্ণাটক
৮. কাশ্মীরি জম্মু ও কাশ্মীর
৯. কোঙ্কণী গোয়া, মহারাষ্ট্র
১০. মৈথিলী বিহার
১১. মলয়ালম কেরল, লক্ষদ্বীপ, পুদুচেরি
১২. মৈতৈ (মণিপুরী) মণিপুর
১৩. মারাঠি মহারাষ্ট্র, গোয়া, দাদরা ও নগর হাভেলি, দমন ও দিউ
১৪. নেপালি সিকিম, পশ্চিমবঙ্গ
১৫. ওড়িয়া ওড়িশা
১৬. পাঞ্জাবি চণ্ডীগড়, দিল্লি, হরিয়ানা, পাঞ্জাব
১৭. সংস্কৃত উত্তরাখণ্ড
১৮. সাঁওতালি বিহার, ছত্তিসগড়, ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশা রাজ্যের অন্তর্গত ছোট নাগপুর মালভূমিতে বসবাসকারী সাঁওতাল উপজাতিদের মধ্যে প্রচলিত।
১৯. তামিল তামিল নাড়ু, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, পুদুচেরি
২০. তেলুগু অন্ধ্র প্রদেশ, তেলেঙ্গানা, পুদুচেরি
২১. উর্দু জম্মু ও কাশ্মীর, তেলেঙ্গানা, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, বিহার

ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে বর্তমানে ব্যবহৃত ভাষাসমূহ

<section begin=ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে বর্তমানে ব্যবহৃত ভাষাসমূহ />

রাজ্য[৪]
নং রাজ্য সরকারি ভাষা সহকারী সরকারি ভাষা
১. অন্ধ্রপ্রদেশ তেলুগু[৫]
২. অরুনাচল প্রদেশ ইংরেজি
৩. অসম অসমীয়া[৬] বাংলা( বরাক উপতক্যার তিনটি জেলায়[৭]
৪. বিহার হিন্দি[৮] উর্দু (নির্বাচিত অঞ্চলে প্রয়োজনে)[৯]
৫. ছত্রিশগড় হিন্দি[১০]
৬. গোয়া কোঙ্কণী[১১] মারাঠি[৪]:২৭[১২]
৭. গুজরাট গুজরাটি
৮. হরিয়াণা হিন্দি[১৩] পাঞ্জাবী[১৪]
৯. হিমাচল প্রদেশ হিন্দি[১৫] ইংরাজি
১০. ঝাড়খণ্ড হিন্দি উর্দু
১১. কর্ণাটক কন্নড় ইংরেজি[১৬]
১২. কেরালা মালয়লম ইংরেজি
১৩. মধ্যপ্রদেশ হিন্দি[১৭]
১৪. মহারাষ্ট্র মারাঠি
১৫. মণিপুর মৈতৈ (মণিপুরি)[১৮] ইংরেজি
১৬. মেঘালয় ইংরেজি[১৯] খাসি এবং গারো[২০]
১৭. মিজোরাম মিজো, ইংরেজি এবং হিন্দি
১৮. নাগাল্যান্ড ইংরেজি
১৯. ওড়িশা ওড়িশা ইংরেজি[২১]
২০. পাঞ্জাব পাঞ্জাবি
২১. রাজস্থান হিন্দি ইংরেজি
২২. সিকিম ইংরেজি[২২][২৩] ভুটিয়া, গুরুং, লেপচা, লিম্বু, মাঙার, মুখিয়া, নেওারি, রাজ, শেরপা এবং তামাং [lower-alpha ১]
২৩. তামিলনাড়ু তামিল ইংরেজি
২৪. তেলেঙ্গানা তেলুগু এবং উর্দু
২৫. ত্রিপুরা বাংলা, ইংরেজি এবং ককবরক[২৪][২৫]
২৬. উত্তরপ্রদেশ হিন্দি উর্দু[২৬]
২৭. উত্তরাখণ্ড হিন্দি
২৮. পশ্চিমবঙ্গ বাংলা এবং ইংরেজি
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল [৪]
নং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল সরকারি ভাষা সহায়ক সরকারি ভাষা
১. আন্দামান ও নিকবোর দ্বীপপুঞ্জ হিন্দি, ইংরেজি বাংলা
২. চণ্ডীগড় ইংরেজি
৩. দাদরা ও নগর হাভেলি মারাঠি, গুজরাটি এবং হিন্দি[২৭]
৪. দমন ও দিউ কঙ্কানি এবং গুজরাটি
৫. দিল্লি হিন্দি পাঞ্জাবি এবং উর্দু[২৮]
৬. লাক্ষাদ্বীপ মালয়লম এবং ইংরেজি[৯]
৭. পুদুচেরি তামিল তেলুগু এবং মালয়লম [lower-alpha ২][২৯][৩০]
৮. জম্মু ও কাশ্মীর উর্দু
৯. লাদাখ উর্দু, ইংরেজি

<section end=Lists of Official Languages of States and Union Territories of India/>

তথ্য সূত্র

  1. ১.০ ১.১ "Constitutional Provisions: Official Language Related Part-17 of The Constitution Of India"। Department of Official Language, Government of India। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৫ 
  2. "Hindi, not a national language: Court"The Hindu। ২৫ জানুয়ারি ২০১০। 
  3. "Scheduled Languages in descending order of speaker's strength - 2001"। Ministry of Home Affairs, Government of India। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৫ 
  4. ৪.০ ৪.১ ৪.২ ৪.৩ "Report of the Commissioner for linguistic minorities: 50th report (July 2012 to June 2013)" (PDF)। Commissioner for Linguistic Minorities, Ministry of Minority Affairs, Government of India। ৮ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  5. "Languages"APOnline। ২০০২। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  6. "The Assam Official Language Act, 1960"Northeast Portal। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৬০। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  7. ANI (১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Assam government withdraws Assamese as official language in Barak Valley, restores Bengali"DNA India। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  8. "The Bihar Official Language Act, 1950" (PDF)National Commission for Linguistic Minorities। ২৯ নভেম্বর ১৯৫০। ৮ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  9. ৯.০ ৯.১ Benedikter, Thomas (২০০৯)। Language Policy and Linguistic Minorities in India: An Appraisal of the Linguistic Rights of Minorities in India। LIT Verlag Münster। পৃষ্ঠা 89। আইএসবিএন 978-3-643-10231-7  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "Benedikter2009" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  10. The National Commission for Linguistic Minorities, 1950 (ibid) makes no mention of Chhattisgarhi as an additional state language, despite the 2007 notification of the State Govt, presumably because Chhattisgarhi is considered as a dialect of Hindi.
  11. "The Goa, Daman and Diu Official Language Act, 1987" (PDF)U.T. Administration of Daman & Diu। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৮৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  12. Kurzon, Dennis (২০০৪)। "3. The Konkani-Marathi Controversy : 2000-01 version"। Where East Looks West: Success in English in Goa and on the Konkan Coast। Multilingual Matters। পৃষ্ঠা 42–58। আইএসবিএন 978-1-85359-673-5। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪  Dated, but gives a good overview of the controversy to give Marathi full "official status".
  13. "The Haryana Official Language Act, 1969" (PDF)acts.gov.in (server)। ১৫ মার্চ ১৯৬৯। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  14. "Haryana grants second language status to Punjabi"Hindustan Times। ২৮ জানুয়ারি ২০১০। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬ 
  15. "The Himachal Pradesh Official Language Act, 1975" (PDF)। ২১ ফেব্রু ১৯৭৫। ১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  16. http://dpal.kar.nic.in/pdf_files/26%20of%201963%20(E).pdf>
  17. "Language and Literature", Official website of Government of Madhya Pradesh, Government of Madhya Pradesh, ২০০৭-০৯-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ 
  18. Section 2(f) of the Manipur Official Language Act, 1979 states that the official language of Manipur is the Manipuri language (an older English name for the Meitei language) written in the Bengali script. The Sangai Express, Mayek body threatens to stall proceeding, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ 
  19. Commissioner Linguistic Minorities, 42nd report: July 2003 - June 2004, পৃষ্ঠা para 25.5, ২০০৭-১০-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ [অকার্যকর সংযোগ]
  20. Commissioner Linguistic Minorities, 43rd report: July 2004 - June 2005, পৃষ্ঠা para 25.1, ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ . On 21 March 2006, the Chief Minister of Meghalaya stated in the State Assembly that a notification to this effect had been issued. Meghalaya Legislative Assembly, Budget session: Starred Questions and Answers - Tuesday, the 21st March 2006., ২০০৭-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ 
  21. "Oriya to be official language in Orissa - Indian Express"archive.indianexpress.com। ২ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১৬ 
  22. Government of Sikkim, Introduction to Sikkim |url= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য), সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  23. Eleven other languages — Bhutia, Lepcha, Limboo, Newari, Gurung, Mangar, Mukhia, Rai, Sherpa and Tamang - are termed "official", but only for the purposes of the preservation of culture and tradition. Commissioner Linguistic Minorities, 43rd report: July 2004 - June 2005, পৃষ্ঠা paras 27.3–27.4, ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ . See also Commissioner Linguistic Minorities, 41st report: July 2002 - June 2003, পৃষ্ঠা paras 28.4, 28.9, ২০০৭-০২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ 
  24. "Bengali and Kokborok are the state/official language, English, Hindi, Manipuri and Chakma are other languages"Tripura Official government website। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৩ 
  25. Tripura Official Language Act, 1964
  26. Commissioner Linguistic Minorities, 43rd report: July 2004 - June 2005, পৃষ্ঠা paras 6.1–6.2, ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৬ 
  27. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (PDF)। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬ 
  28. Urdu and Punjabi are the two secondary official languages of Delhi under the Delhi Official Language Bill, 2000 Punjabi, Urdu made official languages in Delhi, The Times of India, ২০০৩-০৬-২৫, ২০১১-০৮-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৭ 
  29. There are three primary languages used for official purposes - Tamil, Telugu, and Malayalam. Only, English is recognized for official uses as per the official language policy. The official language policy of the union territory states that the Tamil language should be the primary language used for all or any of the official purposes of the union territory. In case of Mahe and Yanam, Malayalam and Telugu, respectively, may be used instead of or in conjunction with Tamil. The English language may also be used for official purposes. (ACT 28, Gazetteer, Pondicherry Vol. 1, P. II)Multilingualism and second language acquisition and learning in Pondicherry
  30. Office of the Chief Electoral Officer, Puducherry, General Information on Pondicherry, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-০৬ 

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:LangSA


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি